ভুয়া চিকিৎসকের ভুল চিকিৎসার কারণে অকালে প্রাণ দিতে হয় চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের। আমাদের দেশে অসংখ্য স্বীকৃত চিকিৎসক থাকলেও প্রতিদিনই অনেক মানুষ ভুয়া চিকিৎসকের খপ্পরে পড়ছেন। গ্রামে-গঞ্জে এমনকি ঢাকা শহরেও এরকম মুখোশধারী চিকিৎসকের অভাব নেই। এদের মধ্যে কিছু দুষ্কৃতিকারীকে চিহ্নিত করা গেলেও বেশিরভাগই আড়ালে রয়ে যায়। যার মাশুল দিতে হয় রোগীদের।
সরকার ভুয়া চিকিৎসকদের দৌরাত্ম্য কমাতে নানা ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে এবং নিচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় গণমানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে চালু হয়েছে কমিউনিটি ক্লিনিক। বেসরকারি পর্যায় থেকেও ভুয়া চিকিৎসকের হাত থেকে রোগীদের রক্ষা করতে কয়েকটি প্রতিষ্ঠান কাজ করে যাচ্ছে। এর মধ্যে ডক্টরোলা ডট কম নামের একটি প্রতিষ্ঠান রোগীদের সঙ্গে শুধু স্বীকৃত চিকিৎসকদের পরিচয় করিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করছে। অনলাইনভিত্তিক এ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে যে কেউ তাদের কাছাকাছি স্বীকৃত চিকিৎসক সম্পর্কে জানতে পারবেন।
ডক্টরোলার সঙ্গে রেজিস্টার্ড চিকিৎসকদের সিরিয়াল বা অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেতে ৩টি অতি সহজ পদ্ধতি আছে, ১. ওয়েবসাইটে ভিজিট করে (www.doctorola.com), ২. যেকোনও মোবাইল থেকে ১৬৪৮৪ -এ কল করে (সকাল ৮ টা-রাত ১০টা), ৩. ডক্টরোলার মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে। বর্তমানে দেশজুড়ে ৪৫০টি হাসপাতালের প্রায় ৭ হাজার রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের মধ্য থেকে অ্যাপয়েন্টমেন্ট দেওয়ার সেবা দিয়ে আসছে doctorola.com
বর্তমানে বাংলাদেশে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক স্বীকৃত চিকিৎসক রয়েছেন। স্বাস্থ্য অধিদফতরের বার্ষিক প্রতিবেদন অনুযায়ী গত ৩ বছরে স্বাস্থ্যখাতে অনুমোদিত চিকিৎসক যুক্ত হয়েছেন ৭০ হাজারের কিছু বেশি। এরমধ্যে ২০১৪ সালে ২২ হাজার ৯৮২ জন, ২০১৫ সালে ২৩ হাজার ৬৩৬ জন এবং ২০১৬ সালে ২৪ হাজার ২৮ জন এ পেশায় যোগ দেন। আগামী কয়েক বছরে স্বীকৃত চিকিৎসকের সংখ্যা আরও দেশে এখন সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে মেডিকেল কলেজের সংখ্যা ১০০। এরমধ্যে সরকারি ৩৬টি, বেসরকারি ৬৪টি। আর সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে ডেন্টাল কলেজ ও ইনস্টিটিউট আছে ৩৩টি। এরমধ্যে সরকারি ৯ এবং বেসরকারি ২৪টি। এসব প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করে প্রতিবছর উল্লেখযোগ্য সংখ্যক চিকিৎসক মানুষের সেবায় নিয়োজিত হচ্ছেন। কিন্তু কিছু অসাধু মানুষ মেডিকেলে না পড়েও নিজেদের চিকিৎসক দাবি করার কারণে জনসাধারণকে ঠকতে হচ্ছে। এ ধরনের সমস্যা থেকে বের হয়ে আসতে জনগণকেই সচেতন হতে হবে। সরকারি এবং বেসরকারি উদ্যোগগুলোর ওপর রাখতে হবে পূর্ণ সমর্থন।
বর্তমানে বাংলাদেশে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক স্বীকৃত চিকিৎসক রয়েছেন। স্বাস্থ্য অধিদফতরের বার্ষিক প্রতিবেদন অনুযায়ী গত ৩ বছরে স্বাস্থ্যখাতে অনুমোদিত চিকিৎসক যুক্ত হয়েছেন ৭০ হাজারের কিছু বেশি। এরমধ্যে ২০১৪ সালে ২২ হাজার ৯৮২ জন, ২০১৫ সালে ২৩ হাজার ৬৩৬ জন এবং ২০১৬ সালে ২৪ হাজার ২৮ জন এ পেশায় যোগ দেন। আগামী কয়েক বছরে স্বীকৃত চিকিৎসকের সংখ্যা আরও দেশে এখন সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে মেডিকেল কলেজের সংখ্যা ১০০। এরমধ্যে সরকারি ৩৬টি, বেসরকারি ৬৪টি। আর সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে ডেন্টাল কলেজ ও ইনস্টিটিউট আছে ৩৩টি। এরমধ্যে সরকারি ৯ এবং বেসরকারি ২৪টি। এসব প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করে প্রতিবছর উল্লেখযোগ্য সংখ্যক চিকিৎসক মানুষের সেবায় নিয়োজিত হচ্ছেন। কিন্তু কিছু অসাধু মানুষ মেডিকেলে না পড়েও নিজেদের চিকিৎসক দাবি করার কারণে জনসাধারণকে ঠকতে হচ্ছে। এ ধরনের সমস্যা থেকে বের হয়ে আসতে জনগণকেই সচেতন হতে হবে। সরকারি এবং বেসরকারি উদ্যোগগুলোর ওপর রাখতে হবে পূর্ণ সমর্থন।