“আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে এবং ইলেকট্রনিক-অভিঘাত(ই-রেজিলিয়েন্স) বৃদ্ধিতে তথ্যপ্রযুক্তি মূল ভূমিকা পালন করছে। আধুনিক প্রযুক্তি-নির্ভর সমাজ ব্যবস্থাপনায় তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার অপরিহার্য এবং বর্তমানে দুর্যোগকালীন যোগাযোগ, উদ্ধারকার্য এবং দুর্যোগ-উত্তর পুনর্গঠন কার্যক্রমে বাংলাদেশ সরকার তথ্যপ্রযুক্তিকে অতীব জরুরী মাধ্যম হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। ফলে, আগাম সতর্কতা সংকেত, জরুরী অবস্থায় স্যাটেলাইট যোগাযোগ, ক্ষয়ক্ষতি ও ধ্বংসযজ্ঞ নিরূপণে অ্যরিয়েল ও স্যাটেলাইটে ধারণকৃত ছবি এবং সমন্বিত উদ্ধারকাজে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও বিশেষায়িত অ্যাপ ব্যবহার করছে।” তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে ইউএনএসকাপ (United Nations Economic and Social Commission for Asia and the Pacific) এর ৭৩তম কমিশন সেশনের ‘বিল্ডিং রেজিলিয়েন্স ফর ওয়াটার-রিলেটেড ডিজাস্টার রিস্কস (Building Regional Resilience for Water-related disaster risks) শীর্ষক সাইড ইভেন্টে এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী পলক এ সময় আরও বলেন, সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ কার্যক্রমের আওতায় ২০২১ সালের মধ্যে শতভাগ জনগণকে ইন্টারনেট সংযোগের আওতায় এবং ৫০ ভাগ জনগণকে ব্রডব্যান্ড সংযোগের আওতায় নিয়ে আসতে বর্তমান সরকার কাজ করে চলেছে। এর আগে প্রতিমন্ত্রী আজ সকালে হাই-লেভেল ডায়ালগ অন রিজিওনাল ইকোনমিক কোঅপারেশন এন্ড ইন্টিগ্রেশন ইন সাপোর্ট অব দ্য ২০৩০, এজেন্ডা ফর সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট High-Level Dialogue on Regional Economic Cooperation and Integration in support of the 2030, Agenda for Sustainable Development)শীর্ষক এক আলোচনায় প্যানেলিস্ট হিসেবে অংশ নেন।