ই-ক্যাবের প্রেসিডেন্ট রাজিব আহমেদ বলেছেন, ‘প্রথম বছরটি আমাদেরকে বেশি নজর দিতে হয়েছে ঘর গোছাতে যা আমরা শেষ করে এনেছি, আমরা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের, জয়েন্ট স্টক কোম্পানির অনুমোদন পেয়েছি এবং সর্বশেষ আমরা এফবিসিসিআইয়ের সদস্য পদ লাভ করেছি। আমরা দেশের সব আইনি বাধ্যবাধকতা পূরন করেছি বিধায় ই-কমার্সের উন্নয়নে ই-ক্যাব নতুন বছরে আরও জোরালো ভূমিকা রাখতে পারবে।’
ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) ১ম বার্ষিক সাধারণ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
বৃহস্পতিবার ঢাকার জাতীয় মহিলা সংস্থার অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রাজিব আহমেদ। সভায় ই-ক্যাবের, সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল ওয়াহেদ তমাল, অর্থ সম্পাদক মোহাম্মদ আব্দুল হকসহ কার্যনির্বাহী কমিটির অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় ই-ক্যাব সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল ওয়াহেদ তমাল ই-ক্যাবের ২০১৫ সালের কর্মকাণ্ডের বিবরণী এবং অর্থ সম্পাদক মোহাম্মদ আব্দুল হক বিগত ২০১৪-১৫ অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পেশ করেন। পেশকৃত এসব প্রতিবেদনের উপর সভায় উপস্থিত উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সদস্য আলোচনায় অংশ নেন ও গুরুত্বপূর্ণ মতামত দেন।
সভায় ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানে সরকার গৃহিত বিভিন্ন কর্মসূচির একটা উল্লেখযোগ্য অংশ যাতে ই- কমার্স খাতের উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে এবং সে বিষয়ে সরকারের সঙ্গে ই-ক্যাবের সম্পৃক্তরা আরও জোরদার করতে সদস্যরা আহ্বান করেন।
অনুষ্ঠানে ই-ক্যাবের সদস্য প্রতিষ্ঠানগুলোর অনেকে অংশ নেন। সভায় ই-কমার্স খাতের বর্তমান অবস্থা নিয়ে আলোচনা করেন ই-ক্যাব সদস্যরা।